রংপুর প্রতিনিধি: রংপুর-৩ আসনের উপ-নির্বাচনের বাকি মাত্র দুই দিন। তাই শেষ মূহুর্তের প্রচার প্রচারনায় সরগরম সদর-৩ আসনের নির্বাচনী এলাকা। ভোটাররাও প্রার্থীর দক্ষতা ও যোগ্যতার হিসেব-নিকেশ করছেন। শেষ মূহুর্তে এসে গুরুত্ব পেয়েছে নিরাপদ ও আরামদায়ক রেল যোগাযোগের দাবি। প্রার্থীরাও জন প্রত্যাশা পূরনে দিচ্ছেন রেলপথ সংস্কারের প্রতিশ্রুতি।
প্রার্থীদের প্রতিশ্রুতি আর ভোটারদের প্রত্যাশায় চলছে রংপুর-৩ উপ-নির্বাচনের শেষ মুহুর্তের প্রচার-প্রচারনা। নাগরিক সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো ও জেলায় উন্নয়নের ছোঁয়া দিতে প্রার্থীরা যেমন প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন, তেমনি ভোটারদেরও আবদার অনেক। ভোটারদের অনেকগুলো দাবির মধ্যে একটি জেলার রেল যোগাযোগের উন্নতি।
রংপুরে রেলওয়ের যাত্রা শুরু ১৯১৫ সালে। ভারতীয় উপমহাদেশে যোগাযোগের জন্য রংপুর থেকে ১৯৪৪ সালে ভারতের আসাম, কুচবিহার, জলপাইগুড়ি, কোলকাতা, ভুটান ও নেপালের সাথে শুরু হয় রেল যোগাযোগ। সেই ধারাবাহিকতায় স্বাধীনতা পরবর্তি সরকারের আমলেও বাংলাদেশ রেলওয়ের ঐতিহ্য ছিল উপমহাদেশ জুড়ে। পরে এই ঐতিহ্য হারিয়ে সংকুচিত হয় রেলপথ। ফলে নিরাপদ সড়ক যোগাযোগে বঞ্চিত বিভাগীয় জেলা রংপুরের লাখ লাখ মানুষ।
রংপুর রেল স্টেশনে যাত্রী সংখ্যা যেমন বেড়েছে, তেমনি বেড়েছে রেলের আয়। ট্রেন সংখ্যা কম হওয়ায় হয় টিকেট কালোবাজারি হয়ে যায়। কোটি কোটি টাকার রেলের সম্পদ অসাধু কর্মচারি ও প্রভাবশালীদের দখলে। ফলে রেল বিভাগ হারাচ্ছে রাজস্ব। এক্ষেত্রে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় আইনানুগ পদক্ষেপ চান রেল বিভাগ সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে, রেলপথের উন্নয়নের জন্য নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছেন প্রার্থীরাও।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদের মৃত্যুতে রংপুর-৩ শূন্য আসনের উপ-নির্বাচন আগামী ৫ অক্টোবর। ইতোমধ্যে ভোটের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন।
ডেস্ক প্রতিবেদক: দেশের আটটি উপজেলা,...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন