লাবণী গুহ: করোনা ভাইরাসের বিস্তার থেকে সহসাই মুক্তি মিলছে না। তিনমাসে নমুনা পরীক্ষার হার ও সনাক্ত রোগী মোট জনসংখ্যার অনুপাতে নগন্য। ফলে প্রকৃত চিত্র পাওয়া সম্ভব হচ্ছে না বলে জানান দেশের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। তারা বলছেন, প্রতিরোধ ব্যবস্থাগুলো মানা হয়নি। এরমধ্যেই হার্ড ইমউিনিটির কথা বলে সবকিছু স্বাভাবিক করার সিদ্ধান্ত অনেকটাই আত্মঘাতি। এখন মানুষের সচেতনতাই একমাত্র ভরসা।
বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের চিকিৎসায় এখনো কার্যকর পদ্ধতি আবিস্কার না হওয়ায় পরিস্থিতি সামাল দিতে বিকল্প উপায় ভাবছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে, সেই উপায় হার্ড ইমিউনিটি হলে তা দেশের জন্য সঠিক উপায় নয়। একটি নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠির মধ্যে বিশেষ কোন জীবানুর বিরুদ্ধে লড়াই করার সক্ষমতা তৈরি হয়ে যাওয়া হলো হার্ড ইমিউনিটি। সেটা দ-ুরকমভাবে হতে পারে বলে জানান দেশের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।
সরকারী হিসেবে দেশের ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে গত তিনমাসে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে শূণ্য দশমিক ১ শূণ্য শতাংশ। মোট আক্রান্তের সংখ্যা শূন্য দশমিক শূণ্য এক তিন শতাংশ। সুস্থ হয়েছেন মোট আক্রান্তের মধ্যে ১৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
সেই হিসেবে দেশের মানুষের মধ্যে হার্ড ইমিউনিটি তৈরি হওয়া একটা সময়সাপেক্ষ বিষয় বলে মনে করেন বিএসএমএমইউ'র সাবেক উপাচার্য নজরুল ইসলাম।
সংক্রমণ প্রতিরোধে তাই কার্যকর লকডাউন ও আক্রান্তের চিকিৎসা দেয়ার ওপরেই জোর দেন তিনি।
নিরাপদ থাকতে সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিকল্প নেই বলেই মনে করেন তিনি।
শাহনাজ ইয়াসমিন: প্রকল্পের মেয়াদ ছিলো...
বিস্তারিততাসলিমুল আলম: সরকারি-বেসরকারি...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন