তারেক সিকদার: শতভাগ অনলাইন করার পরেও ট্রেনের টিকিট যাচ্ছে কালোবাজারির হাতে। একটি সংঘবদ্ধ চক্রের মাধ্যমে দিনের সব টিকিট মিনিটেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। অনেকে আবার ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমেও টিকিট সংগ্রহ করছে। ফলে কাঙ্খিত টিকিট পাচ্ছে না প্রকৃত যাত্রীরা।
জামালপুরের ইমরান। ২ দিন চেষ্টার পর রেল সেবা অ্যাপসে টিকিট না পেয়ে চেষ্টা করছেন কালোবাজারির কাছ থেকে কিনতে। একটি ফেসবুক পেজ থেকে নাম্বার নিয়ে এক কালোবাজারি কাছ থেকে বেশি দামে টিকিট কেনেন তিনি।
শতভাগ অনলাইন টিকিট ব্যবস্থা চালু করার পরও সক্রিয় কালোবাজারিরা। বিভিন্ন পন্থায় সংগ্রহ করছে টিকিট। গেল দু’মাসে দুজন কালোবাজারি ১৩টি টিকিট নিয়ে ধরা পড়ে পুলিশের হাতে। জিজ্ঞাসাবাদে জানায় কিভাবে সংগ্রহ করে টিকিট।
নির্ধারিত সময় থেকে দীর্ঘ সময় অ্যাপসে লগ ইন করে টিকিট না পেয়ে অনেকে সরাসরি যান কমলাপুরে।
বৈশাখী টেলিভিশনের হাতে আসে কালোবাজারি ও টিকিট প্রত্যাশীর সাথে ফেসবুক ও ফোনের কথোপকথন। জামালপুরে অবস্থান করেও টিকিট বিক্রি করছে কমলাপুরের।
টিকিট নিয়ে এমন অপ্রীতিকর ঘটনায় বিরক্ত স্বয়ং রেলপথমন্ত্রী। ইঙ্গিত দিলেন অনলাইনে টিকি বিক্রির দায়িত্ব পাওয়া বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সিএনএসকে সরিয়ে দেয়ার।
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট পাওয়ার জটিল প্রক্রিয়ার কারণেই সাধারণ মানুষ কালোবাজারির কাছে যান বলে জানান ভুক্তভোগীরা।
শাহনাজ ইয়াসমিন: প্রকল্পের মেয়াদ ছিলো...
বিস্তারিততাসলিমুল আলম: সরকারি-বেসরকারি...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন