ফাহিম মোনায়েম: তীব্র স্রোতে এবার ঝুঁকিপূর্ণ দক্ষিণাঞ্চলের নৌপথ। পানি বেড়ে যাওয়ায় এই রুটের অনেক স্থানে মূল চ্যানেল খুঁজে পাওয়া দায়। এছাড়া দক্ষিণাঞ্চল যাওয়ার প্রধান রুট মিয়ারচর চ্যানেল বন্ধ থাকায় বিকল্প পথে চলতে হবে নৌযানকে। ফলে একান্ত প্রয়োজন না হলে এবার ঈদে নৌপথে বাড়ি না যাওয়ার পরামর্শ সংশ্লিষ্টদের। লঞ্চে স্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যবস্থাও চোখে পড়ে কম।
ঈদযাত্রায় এবার সদরঘাট লঞ্চটার্মিনালে হাঁক ডাক থাকলেও নেই যাত্রীদের তেমন সমাগম।
সামাজিক দুরত্ব আর স্বাস্থ্য সচেতনতার কথা প্রচার করা হয় টিকেট কাউন্টারে। তবে লঞ্চে ওঠার আগে এবং লঞ্চেও স্বাস্থ্যবিধি মানতে দেখা যায় কম।
স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে এখন বেশিরভাগ নদীর পানি বইছে বিপদসীমার উপর দিয়ে। কুলকিনারাহীন এই পথের কোথায় চর আর কোথায় গভীর তা বোঝা মুশকিল। পাশাপাশি তীব্র স্রোতে নদীর মাঝে থাকা নির্দেশিকা চিহ্ন বা বয়া সরে যায় নির্দিষ্ট স্থান থেকে। ফলে নৌ পথের চালকদের হিমশিম খেতে হয় মুল চ্যানেল খুঁজে পেতে।
এছাড়া ঢাকা বরিশাল রুটে মিয়ারচর চ্যানেল বন্ধ থাকায় এবার ঈদে বিকল্প পথে গন্তব্যে যেতে হবে নৌযান গুলোকে। একদিকে করোনায় যাত্রী কম, অন্যদিকে নদী পথে ঝুঁকি নিয়ে লঞ্চ চলাচলে দুশ্চিন্তায় লঞ্চ মালিকরা।
এমন অবস্থায় নদীপথে ভ্রমণে নিরুতসাহিত করেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী।
ঈদের সময় সদরঘাট থেকে ২২টি জেলার ৪২ রুটের কয়েক লাখ মানুষ দক্ষিণাঞ্চলে যান।
শাহনাজ ইয়াসমিন: প্রকল্পের মেয়াদ ছিলো...
বিস্তারিততাসলিমুল আলম: সরকারি-বেসরকারি...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন