লাবণী গুহ: শীতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়তে পারে, এমন আশঙ্কা চিকিৎসক ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের। তাই দ্রুত রোগি শনাক্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বেশি পরিমাণে নমুনা পরীক্ষার তাগিদ দিলেন তারা। বর্তমানে আরটিপিসিআর টেস্টের মাধ্যমে দৈনিক নমুনা পরীক্ষা হয় ২০ হাজারের কাছাকাছি। এর পরিমাণ বাড়াতে র্যাপিড টেস্টই একমাত্র উপায় বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এদিকে, দুটি কোম্পানী থেকে দুই লাখ র্যাপিড টেস্ট কিট কেনার উদ্যোগ নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তবে, কবে টেস্ট শুরু হবে, তা জানা যায়নি।
দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর ৯ মাস পার হয়েছে। এর মধ্যে জুনে সর্বোচ্চ সংক্রমণ দেখা যায়। এরপর কিছুটা কমতে থাকে। তবে, শীতে সংক্রমণের দ্বিতীয় ধাপ শুরু হতে পারে, এমন আশঙ্কা বিশেষজ্ঞ ও চিকিৎসকদের। তাই র্যাপিড টেস্ট শুরুর তাগিদ দিলেন তারা। যেন দ্রুত রোগি শনাক্ত করে প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা নেয়া যায়।
এখন পর্যন্ত নাক ও গলা থেকে নমুনা নিয়ে বিশেষায়িত ল্যাবে পরীক্ষা করা হচ্ছে। যা রিভার্স ট্রান্সক্রিপশন পলিমারস চেইন রিএকশন- সংক্ষেপে আরটিপিসিআর বলে পরিচিত। মোট ১১৭টি ল্যাবে প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা যাকে প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল বলে মনে করেন। তবে র্যাপিড টেস্ট কিটের মাধ্যমে রক্তের নমুনা পরীক্ষা করা হলে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যে ফল পাওয়া সম্ভব। ফলে পরীক্ষার পরিমাণ অনেক বাড়ানো যাবে।
স¤প্রতি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক আলোচনা সভায় জানানো হয়, করোনাভাইরাস শনাক্ত করতে র্যাপিড টেস্ট শুরুর জন্য এই সপ্তাহে প্রশিক্ষণ শুরু হবে। তবে, পরীক্ষা কবে শুরু হবে তা জানানো হয়নি।
এদিকে, কেন্দ্রীয় ঔষধাগার কর্তৃপক্ষ জানালেন, র্যাপিড টেস্ট এর জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে এবোর্ট ও এস ডি বায়োসেন্সর কোম্পানির কিট আনার চাহিদাপত্র দেয়া হয়েছে।
শাহনাজ ইয়াসমিন: প্রকল্পের মেয়াদ ছিলো...
বিস্তারিততাসলিমুল আলম: সরকারি-বেসরকারি...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন