কাজী বাপ্পা: জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর বছর ২০২০। তাঁর শততম জন্মবার্ষিকীর দিন, ১৭ই মার্চ থেকে শুরু হয়েছে মুজিববর্ষ উদযাপন। স্বাধীন বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু একাত্মা। তিনিই একাত্তরের ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তাঁর ডাকেই মানুষ স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতার দ্বারে পৌঁছানোর আগের বছরটি কেমন কেটেছিল বঙ্গবন্ধুর। সেই উত্তাল আন্দোলনে শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক দিনগুলো নিয়ে মুজিববর্ষ জুড়ে বৈশাখী সংবাদের বিশেষ ধারাবাহিক আয়োজন- যাঁর ডাকে বাংলাদেশ এর আজ ২৫০ তম প্রতিবেদন।
১৯৭০ সালের পহেলা ডিসেম্বর তৎকালীন পাকিস্তানসহ উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ঈদ-উল-ফিতর উদযাপিত হয়। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশেও ঈদ উদযাপন বরাবরই বড় উৎসব। কিন্তু সত্তরের নভেম্বর মাসে ভয়াল ঘূর্ণিঝড়ের কারণে পূর্ব বাংলার অধিকাংশ এলাকায় ঈদ উদযাপিত হয়নি।
পাকস্তিানের কেন্দ্রীয় সামরিক শাসক ইয়াহিয়া খানের নির্দেশ অনুযায়ী, পূর্ব পাকিস্তানে ঈদের যাবতীয় অনুষ্ঠান বাতিল করে এখানকার গভর্নর ভাইস এডমিরাল এস এম আহসান।
সত্তরের এদিন ঢাকার ধানমন্ডি মাঠে ঈদের নামাজ আদায় করেন আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ মুজিবুর রহমান। নামাজ শেষে সব শ্রেণী-পেশার মানুষের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। শেখ মুজিব বলেন, “যেই বাংলা দেশ এককালে সুজলা-সুফলা শষ্য-শ্যামলা ছিল, প্রাকৃতিক দুর্যোগের করালগ্রাসে আজ তা শ্মশানে পরিণত হইয়াছে। এখনও লাখো মানুষের মরদেহ ভাসিতেছে নদীর পানিতে। বহু মৃতদেহ পঁচিয়া গন্ধ ছড়াইতেছে। জীবিত অবস্থায় এসব মানুষের অধিকারের কথা চিন্তা করে নাই সরকার। মরিবার পরেও আজ তাহারা কবরের মাটি পাইতেছে না। আমি মহান আলাহর কাছে এদের রুহের মাগফিরাত কামনা করিতেছি।” (সূত্রঃ ২ ডিসেম্বর, ১৯৭০; দৈনিক ইত্তেফাক)
কাজী বাপ্পা: জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ...
বিস্তারিতবিউটি সমাদ্দার: সব ভেদাভেদ ভুলে দেশের...
বিস্তারিতকাজী বাপ্পা: জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ...
বিস্তারিতবিউটি সমাদ্দার: সব ভেদাভেদ ভুলে দেশের...
বিস্তারিতকাজী বাপ্পা: জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন