কাজী ফরিদ: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে বড় অভিযোগ নিয়োগ বাণিজ্যের। লোভনীয় পদগুলোতে নিয়োগের ক্ষেত্রে উন্মুক্ত বিজ্ঞাপন না দিয়ে অভ্যন্তরীণভাবে নিয়োগ দেয়া হয় পছন্দের প্রার্থীদের। বিধি বহির্ভূত ভাবে শত শত নিয়োগ দেয়ার অভিযোগও আছে। আবার চাকরি চলেও যায় খুব সহজেই। উর্ধ্বতনদের বিরুদ্ধে গেলেই নেমে আসে খড়গ।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার নোমান-উর রশীদের অনৈতিক চাওয়া পূরণ করতে না পারায় চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কেন্দ্রের সাবেক পরিচালক সিরাজ উদ্দিনের চাকরি চলে যায় পাঁচ বছর আগে। উপ-কলেজ পরিদর্শক সোলায়মান শিকদার চাকরি হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
অফিস সহকারি কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মমিনুল ইসলামের চাকরি চলে যায় মাত্র একদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার কারণে। একটি অডিও রেকর্ড আমাদের পাঠান মমিনুল। সেখানে চাকরি যাবার জন্য উপাচার্যের সম্পৃক্ততার ইংগিত পাওয়া যায়।
তবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য জানালেন যৌক্তিক কারণেই সবাইকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে আছে আরো নানা অভিযোগ।
করোনা অতিমারিতেও অভ্যন্তরীন বিজ্ঞপ্তির মাধমে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তবে উপাচার্য বলেন ভালো কাজ করেন বলেই তারা নিয়োগ পেয়েছেন।
কলেজগুলোতেও বিভিন্ন নিয়োগে দুর্নীতির আশ্রয় নিচ্ছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। একটি কলেজের নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে ঘুষ চান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর তায়েহিদ জামাল। মোবাইলে ধারণ করা এমন একটি ভিডিওচিত্র আমাদের হাতে আসে।
নিজস্ব প্রতিবেদক: দুর্নীতির অভিযোগে...
বিস্তারিতনিজস্ব প্রতিবেদক: ৬ কোটি ২৪ লাখ টাকার...
বিস্তারিতনিজস্ব প্রতিবেদক: জাল স্বাক্ষরে...
বিস্তারিতগোলাম মোরশেদ: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন