ইউসুফ রানা: প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট কারণে হুমকির মুখে দেশীয় প্রজাতির মাছ। ২৬০ প্রজাতির মিঠা পানির মাছের মধ্যে ৬৪ প্রজাতির মাছ প্রায় বিলুপ্ত। এখনই কার্যকর উদ্যোগ না নিলে এসব মাছ হারিয়ে যাবে বলে জানান গবেষকরা। তবে দেশীয় প্রজাতির মাছ রক্ষায় নানামুখী পদক্ষেপ নেয়ার কথা জানিয়ে মৎস অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলেন, বিলুপ্ত হতে যাওয়া ২৩ প্রজাতির মাছ ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মাছ উৎপাদনকারি জেলা যশোরে এক সময় উন্মুক্ত জলাশয় থেকেই মাছের পুরো চাহিদা মিটতো। কিন্তু বর্তমানে এই জেলায় প্রায় ৬৩ হাজার মেট্রিক টন মাছের চাহিদার বিপরীতে উন্মুক্ত জলাশয় থেকে আহরিত হয় মাত্র ১০ হাজার মেট্রিক টন।
শুধু যশোর নয় রাজধানীসহ সারাদেশের চিত্র প্রায় একই। বাজারে চাষ করা মাছের প্রচুর সরবরাহ থাকলেও উন্মুক্ত জলাশয়ের দেশীয় প্রজাতির মাছ খুবই কম।
গবেষকরা বলছেন, শিল্পায়ন, নগরায়ন, কৃষিজমিতে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার, প্রাকৃতিক দুযোর্গসহ নানা কারণে দেশীয় প্রজাতির মাছ হুমকির মুখে পড়েছে। এখনই কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে এসব মাছ হারিয়ে যাবে। সেই সাথে নষ্ট হবে প্রাকৃতিক ভারসাম্য।
গবেষকদের সাথে একমত মৎস অধিদপ্তরের কর্মকর্তারাও। তারা জানান, দেশীয় প্রজাতির মাছ রক্ষায় বেশ কিছু পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
তিনি জানান, ২০৩০ সালের মধ্যে মাছের অভ্যন্তরীণ চাহিদার বড় অংশ প্রাকৃতিক উৎস থেকেই সংগ্রহ করা হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক...
বিস্তারিতআশিক মাহমুদ: রাজধানীসহ সারাদেশে...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন