রীতা নাহার: একাত্তরে অর্জিত স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন-সংগ্রামের গোড়াপত্তন হয়েছিল বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে। স্বাধীনতা সংগ্রাম ও সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেই ভাষা আন্দোলনে ছিলেন একজন সক্রিয় অংশগ্রহণকারী তরুণ ছাত্র নেতা। এ বছর বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী। তাই এবার ভাষার মাস ফেব্র“য়ারিতে ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু মুজিবের ভূমিকা ও অংশগ্রহনের ঐতিহাসিক অধ্যায় নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদনের আজ ষোলতম পর্ব।
১৯৪৯ সালের ডিসেম্বরে রাষ্ট্রদোহসহ বেশ কিছু অভিযোগে দায়ের করা মামলায় আটক করা হয় সভাপতি মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী, যগ্ম সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমানসহ আওয়ামী লীগের বেশ ক’জন কেন্দ্রীয় নেতাকে। পরবর্তিতে মওলানা ভাসানীসহ অন্যান্য নেতারা ছাড়া পেলেও মুক্তি পাননি শেখ মুজিব। কখনো ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার, কখনো বা ফরিদপুর, আবার কখনো গোপালগঞ্জ কারাগারে স্থানান্তর করা হয় তাঁকে। তবে কারাগারে বসেই ভাষার দাবিতে করা আন্দোলনে আটক শিক্ষার্থীদের পরামর্শ দিতেন শেখ মুজিব।
সেসময় বাঙ্গালি ও পশ্চিম পাকিস্তানিদের মধ্যে বিভেদ তৈরি করে শাসন করার চেষ্টা করছিলো প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান। সরকারের মন্ত্রীসহ প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে রদবদল করে বাঙ্গালিদের মধ্যেও বিভেদ তৈরি করে ভাষার দাবিকে স্তিমিত করার অপচেষ্টা চালায়।
১৯৫০ সালে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে খাপড়া ওয়ার্ডে গুলি করে হত্যা করা হয় সাতজন রাজবন্দীকে। ফলে ক্ষোভে ফেঁটে পড়ে সমগ্র পূর্ববাংলা তথা আজকের বাংলাদেশ।
রীতা নাহার: একাত্তরে অর্জিত...
বিস্তারিতরীতা নাহার: একাত্তরে অর্জিত...
বিস্তারিতরীতা নাহার: একাত্তরে অর্জিত...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন