চাঁদপুর সংবাদদাতা: চাঁদপুরের হাইমচরে চারটি লঞ্চঘাট থাকলেও নেই কোন পল্টুন বা জেটি। ঘাটে যাত্রী ও মালামাল উঠা-নামার জন্য ব্যবহার করা হয় কাঠের সিঁড়ি। উঠার সময় অনেকে দুর্ঘটনার শিকার হন। ঘাটে বিশ্রামাগারসহ নেই অন্যান্য সুযোগ সুবিধাও। এতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হতে হয় যাত্রীদের।
চাঁদপুরের হাইমচরে মেঘনার তীরে বিভিন্ন স্থানে রয়েছে ৪টি লঞ্চঘাট। প্রতিদিন এসব ঘাট থেকে ঢাকা-চাঁদপুর-হাইমচর-চরভৈরবী নৌরুটের যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল করে। কিন্তু যাত্রীদের লঞ্চে উঠা-নামার জন্য নেই কোন পন্টুন বা জেটি। কাঠের সিঁড়ি দিয়ে যাত্রী ও মালামাল উঠানামার কাজ করা হয়।
এভাবে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় লঞ্চে উঠা-নামা করতে গিয়ে অনেকে দুর্ঘটনার শিকার হন। অনেকবার দাবি করা সত্তে¡ও এসব ঘাটে দেয়া হয়নি কোন পন্টুন।
ঘাট ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ জানান, প্রতি বছর তারা ইজারা পরিশোধ করেন। কিন্তু জেটি জন্য স্থাপনের কয়েকদফা লিখিত আবেদন করেও সমাধান মেলেনি।
তবে, বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভাঙ্গনপ্রবন এলাকা হওয়ায় জেটি স্থাপন করা সম্ভব হচ্ছে না।
লঞ্চঘাটে জনদুর্ভোগ লাঘবে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার দাবি যাত্রী ও ঘাট ব্যবস্থাপনায় জড়িতদের।
কক্সবাজার সংবাদদাতা: কক্সবাজারে...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন