কাজী বাপ্পা: জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর বছর ২০২০। তাঁর শততম জন্মবার্ষিকীর দিন, ১৭ই মার্চ থেকে শুরু হয়েছে মুজিববর্ষ উদযাপন। স্বাধীন বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু একাত্মা। তিনিই একাত্তরের ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তাঁর ডাকেই মানুষ স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতার দ্বারে পৌঁছানোর আগের বছরটি কেমন কেটেছিল বঙ্গবন্ধুর। সেই উত্তাল আন্দোলনে শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক দিনগুলো নিয়ে মুজিববর্ষ জুড়ে বৈশাখী সংবাদের বিশেষ ধারাবাহিক আয়োজন- যাঁর ডাকে বাংলাদেশ।
১৯৭১ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারি, তৎকালীন ঢাকায় ধানমন্ডি বত্রিশ নম্বরে আওয়ামী লীগ প্রধান বঙ্গবন্ধুর সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করেন সেসময় সোভিয়েত ইউনিয়নের ঢাকাস্থ কনসাল জেনারেল ভ্যালেন্টিন এফ পোপোভ।
বাইরে অপেক্ষা করছিলো বিভিন্ন দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা। সৌজন্য সাক্ষাত শেষে বাইরে অপেক্ষারত সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন বঙ্গবন্ধু মুজিব। এসময়, বাঙ্গালি বিরোধী জুলফিকার আলী ভুট্টোর পাকিস্তান পিপলস পার্টিসহ পশ্চিম পাকিস্তানের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ৩রা মার্চ জাতীয় পরিষদের অধিবেশনে অংশ না নেবার সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে শেখ মুজিব বলেন, “ জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আমি ডাকি নাই, প্রেসিডেন্ট ডাকিয়াছেন। সকল সদস্যের ইহাতে যোগদান করা নৈতিক দায়িত্ব। তবে কেহ যদি অসুস্থ হইয়া পড়েন বা কাহারও মাথা বিগড়াইয়া যায়- সেজন্য পরিষদের অধিবেশন আটকাইয়া থাকিতে পারে না।” (সূত্রঃ ২৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭১; দৈনিক ইত্তেফাক)
বঙ্গবন্ধু মুজিব বলেন, “পরিষদে বসিয়া শাসনতন্ত্র প্রণয়নের জন্যই জনগণ তাহাদের ভোট দিয়া নির্বাচিত করিয়াছে, পরিষদকে পাশ কাটাইয়া কয়েকজন নেতা মিলিয়া শাসনতন্ত্র রচনার অধিকার জনগণ কাহাকেও দেয় নাই।” (সূত্রঃ ২৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭১; দৈনিক ইত্তেফাক)
কাজী বাপ্পা: জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ...
বিস্তারিতবিউটি সমাদ্দার: সব ভেদাভেদ ভুলে দেশের...
বিস্তারিতগোলাম মোর্শেদ: সব ভেদাভেদ ভুলে দেশের...
বিস্তারিতবিউটি সমাদ্দার: সব ভেদাভেদ ভুলে দেশের...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন