নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রথম দুইদিনের তুলনায় তৃতীয় দিনে কিছুটা কমেছে মেট্রোরেলে যাত্রী সমাগম। স্বপ্নের মেট্রোতে চড়তে অনেকেই ছুটির দিনে পরিবার নিয়ে এসেছেন দূর-দূরান্ত থেকে। কাংখিত মেট্রোরেলে চড়তে পেরে খুশি তারা। তবে টিকিট কাটা নিয়ে জটিলতা আর ভোগান্তি রয়েই গেছে।
শীতের ছুটির দিনের সকালে অনেকটা দেরিতে আড়মোড়া ভেঙেছে নগরবাসীর। মেট্রোরেল খুলে দেয়ার তৃতীয় দিনে সকাল ৯টা পর্যন্ত অনেকটাই ছিলো ঢিলেঢালাভাব। বেলা বাড়ার সাথে সাথে বাড়ে জনসমাগম, দীর্ঘ হয় যাত্রীদের সারি।
কর্মক্ষেত্রে বা প্রয়োজনের চেয়ে প্রিয়জন ও পরিবার নিয়েই ঘুরতে এসেছেন অধিকাংশ যাত্রী। মেট্রোরেলে চড়তে পেরে উচ্ছ্বসিত তারা। অনেকে আগের দিন দীর্ঘসময় লাইনে দাঁড়িয়ে টিকেট না পেয়ে আবার এসেছেন। এদিন যারাই এসেছেন রেলে চড়তে পেরেছেন। তবে নারী যাত্রীদের জন্য নির্ধারিত প্রথম কামড়াটি ছিলো ফাঁকা।
দীর্ঘ সময়ের জন্য না হলেও আজও একাধিকবার বন্ধ হয়েছে টিকেটের ভেন্ডিং মেশিন। জানা গেছে, পুরনো, ন্যাতানো কিংবা ভাঁজ করা টাকার কারণে ভেন্ডিং মেশিনে সমস্যা হচ্ছে।
এদিকে এমআরটি পাস নিয়েও ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে যাত্রীদের। ৫০০ টাকার পাস কিনেও পরিবারের জন্য আলাদা টিকেট কিনে বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে অনেকে।
মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, সময়ের সাথে সাথে মানুষ অভ্যস্ত হলে ট্রেনের সংখ্যা ও যাত্রী পরিবহনে বাসের সংখ্যা বাড়ানো হবে।
KNR/sharif