নিজস্ব প্রতিবেদক: মেট্রোরেলে চড়ার আনন্দময় অভিজ্ঞতার সঙ্গী হতে শুক্রবার রাজধানীর মেট্রো স্টেশনে ছিল যাত্রীদের উপচেপড়া ভিড়। পরিবার-পরিজন নিয়ে রাজধানীর বাইরে থেকেও এসেছেন অনেকে। আনন্দমাখা স্মৃতির অংশীদার হতে এসেছেন বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু কিংবা প্রবীণ মানুষেরাও। ইজতেমায় যাওয়ার পথে ভোগান্তি এড়াতেও মেট্রোতে চড়েছেন অনেকে। সবার মাঝেই ছিল উচ্ছ্বাস।
দীর্ঘ এই লাইন মেট্রোরেলে চড়তে আসা যাত্রীদের। সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবার সাত-সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে মেট্রো স্টেশনে এসে জড়ো হয়েছেন তারা। অভিজ্ঞতা নিতে চান মেট্রোরেল যাত্রার।
শাহিন, কুমিল্লা থেকে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে এসেছেন মেট্রোরেলে চড়বেন। চোখে-মুখে তার আনন্দের ঝিলিক। তার মতো আরো অনেকেই দেশের নানা প্রান্ত থেকে এসেছেন মেট্রোরেলে ভ্রমণের স্বাদ নিতে। মাত্র দশ মিনিটের ভ্রমণ, আগারগাঁও থেকে দিয়াবাড়ি, তাতেই মন ভরে গেছে।
পরিবার-পরিজনের সাথে ঘরের প্রবীণ মানুষটিও শরীক হয়েছেন এই আনন্দে। মেট্রোরেলের সেবায় সন্তুষ্ট বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন এই কিশোরটিও। অনেক মুুসল্লি টঙ্গিতে ইজতেমার মাঠে যাওয়া পথে সময় বাঁচাতে বেছে নিয়েছেন মেট্রোরেলকে।
আপাতত দর্শনার্থীদের সংখ্যা বেশি হলেও সব স্টেশন চালু হলে কাজের প্রয়োজনে ভ্রমণকারী বা অফিসগামী যাত্রীদের সংখ্যা বাড়বে বলে মনে করেন মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। মেট্রোরেলের মতো অর্জনের গল্পগুলো জমা হোক আগামীর বাংলাদেশের জন্য এমন প্রত্যাশাই ভ্রমণকারীদের মধ্যে।
Mukta/sharif