পটুয়াখালী সংবাদদাতা: পটুয়াখালীর ডকইয়ার্ডগুলো এখন অনেক বেশি কর্মমুখর। দুই মাসের জন্য সাগরে মাছ শিকার নিষিদ্ধ থাকায় বিভিন্ন ধরনের নৌযানের মেরামত ও সংস্কার চলছে। তাই ডকইয়ার্ডে ট্রলার ও ইঞ্জিনচালিত নৌকার দীর্ঘ সারি। ব্যস্ততা বেড়েছে শ্রমিকদের। তবে আগের চেয়ে এখন নৌযান মেরামতের খরচ বেড়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
মাছ ধরার ট্রলার, ইঞ্জিনচালিত নৌকাসহ বিভিন্ন ধরনের সারি সারি নৌযান পটুয়াখালীর সাগর তীরের ডকইয়ার্ডে ভেড়ানো। এগুলোর বেশিরভাগই মাছ ধরার ট্রলার। আগামী ২৩শে জুলাই পর্যন্ত সাগরে মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা আছে। এ কারণে উপকূলীয় এলাকার সমুদ্রগামী জেলেরা এখন অলস সময় পার করছেন। এই সময় তারা নৌকা ও ট্রলারের নানান মেরামত ও সংস্কার কাজ করে নেন। এ কারনে পটুয়াখালীর ডক ইয়ার্ডগুলোতে এখন শ্রমিকদের ব্যস্ততা।
জেলার মহিপুর, আলীপুর, রাঙ্গাবালী, চরমন্তাজ থেকে শুরু করে মৎস্য বন্দর সংলগ্ন সব ডকইয়ার্ডেই নৌযানের মেরামতের কাজ চলছে।
নৌযানের রক্ষণাবেক্ষণের ব্যয় বেড়েছে বলে জানান জেলেরা। আকার আকৃতি ভেদে একটি নৌযান মেরামত করতে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা খরচ হচ্ছে বলে জানান তারা। এছাড়া জেলেরা এই সময় তাদের জাল মেরামত ও নতুন জাল তৈরি করছেন।
Priyonty/sat