নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ঝির ঝির বৃষ্টি হয়েছে। আবহাওয়া অফিস বলছে, দক্ষিণ-পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিমের জলীয়বাষ্পযুক্ত বাতাসের সংমিশ্রণে দেশের বিভিন্ন স্থানে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হচ্ছে। যা বৃহস্পতিবারও অব্যাহত থাকবে। বৃষ্টি শেষে সারা দেশে হালকা থেকে মাঝারি ও কোথাও কোথাও তীব্র শৈত প্রবাহ বয়ে যাওয়ার পূর্বাভাসও দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
একে শীত তার ওপর হঠাৎ বৃষ্টি। আচমকা এমন বৃষ্টির কারণে গোমট পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে। তার সাথে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। ভোগান্তিতে পড়েছেন কর্মজীবী মানুষ। ঘণ কুয়াশার কারণে বিভিন্নস্থানে যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে।
লালমনিরহাটে কনকনে শীতের কারণে কাজে বের হতে পারছেনা মানুষ। ভোর থেকে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পুরো এলাকা। ঠান্ডায় আলু ক্ষেতে দেখা দিয়েছে ছত্রাকজনিত রোগ।
গাইবান্ধায় গেল কয়েকদিন ধরে সূর্যের দেখা মিলছে না। তার ওপর বৃষ্টি বাড়িয়েছে শীতের তীব্রতা। কনকনে ঠান্ডায় গরম কাপড়ের স্বল্পতায় চরম দুর্ভোগে পড়েছে জেলার ১৬৫টি চরাঞ্চলের মানুষ। শীতে কষ্টে দিন কাটছে নাটোরের মানুষেরও।
এদিকে, ভৈরবে প্রচন্ড শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে বেড়েছে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, শ্বাস কষ্টসহ শীত জনিত নানা রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। এসব রোগে আক্রান্ত রোগীর মধ্যে ৯০ শতাংশই শিশু।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, দক্ষিণ-পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিমের জলীয়বাষ্প যুক্ত বাতাসের সংমিশ্রণে সৃষ্ট মেঘের কারণে বৃষ্টি হচ্ছে। যা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। আর বৃষ্টি শেষে রাজশাহী, রংপুর, সিলেট বিভাগের বেশ কিছু এলাকায় তীব্র শৈত্য প্রবাহের সম্ভাবনা রয়েছে।
জানুয়ারির শেষ সপ্তাহ জুড়ে সারা দেশে মৃদু থেকে হালকা শৈত্য প্রবাহ থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
চট্টগ্রাম সংবাদদাতা: কারাগারের ভেতর...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন