
		আন্তর্জাতিক ডেস্ক: বর্ণিল আতশবাজির উৎসবের মধ্য দিয়ে ২০২৫ সালকে স্বাগত জানালো বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। ভৌগোলিক কারণে বরাবরের মতো ইংরেজি নতুন বছরকে প্রথম স্বাগত জানায় প্রশান্ত মহাসাগারের সামোয়া, কিরিবাতি ও টোঙ্গা দ্বীপের বাসিন্দারা। এরপরই ২০২৫ সালকে বরণ করে নেয় নিউজিল্যান্ড। রাত ১২টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে আলোকিত হয়ে ওঠে অকল্যান্ডের স্কাই টাওয়ার। ২০২৪ সালকে বিদায় জানানোর মধ্য দিয়ে ইংরেজি নতুন বছর ২০২৫-কে বরণ করে নিচ্ছে বিভিন্ন দেশ।
এদিন অস্ট্রেলিয়ায় নতুন বছর বরণে সিডনির অপেরা হাউসসহ বিভিন্নস্থানে আতশবাজির বর্ণিল আলোকছটা দেখতে ভিড় করেন হাজারো মানুষ। নতুন বছরকে বরণ করতে বর্ণিল সাজে আমেরিকা ও ব্রিটেনও। গান-বাজনা আর আলোকসজ্জায় মুখরিত হয়ে উঠে নিউইয়র্কের টাইমস স্কয়ার । লন্ডনের টেমস নদীর আশপাশে ও রাস্তাঘাটে বিরাজ করে উৎসবের আমেজ।
দুবাইয়ের বিভিন্ন এলাকায় জমকালো আয়োজন করা হয়। চীন, ইতালি, স্পেন, ফ্রান্স, কানাডা, রাশিয়াসহ ইউরোপ ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশে নতুন বছর বরণে চলে নানা আয়োজন।
এছাড়া বিশ্বজুড়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানানো হয় নানা রীতিনীতিতে। যেমন কিউবার রাজধানী হ্যাভানাবাসী পুরোনোকে ছুড়ে ফেলার প্রতিক হিসেবে জানালা দিয়ে পানি ছুড়ে ফেলে। স্পেনের লোকজন থার্টি ফার্স্ট এর রাতে ১২টি আঙুর খাওয়াকে সৌভাগ্য বয়ে আনা মনে করেন। আর ইতালিতে লাল কাপড় পরা হয় সৌভাগ্য বৃদ্ধির জন্য। এই বিভিন্ন রীতিতে বোঝা যায় নতুন বছরের উদযাপন কেবল একটি উৎসব নয়, বরং এটি একটি বিশ্বজনীন অনুভূতি যা সবাইকে একত্রিত করে।
মন্তব্য করুন