
		হবিগঞ্জ সংবাদদাতা : নদী ও হাওরের পানি শুকিয়ে যাওয়ায় মাছ নেই হবিগঞ্জের জেলেদের জালে। ফলে কমেছে শুটকি উৎপাদন। এতে বিপাকে পড়েছেন জেলার পাঁচশতাধিক পরিবার। পেশা টিকিয়ে রাখতে সরকারি সহায়তা চেয়েছেন তারা।
হবিগঞ্জের শুটকির সুনাম সারাদেশে। নদী-হাওর থেকে ধরা মাছ তীরে এনে শুকিয়ে বানানো হয় শুটকি। এ পেশায় জড়িত বানিয়াচং, আজমিরিগঞ্জ, নবীগঞ্জ, বাহুবল ও লাখাই উপজেলার ৫ শতাধিক পরিবার।
এবছর নদীতে মাছ কম ধরা পড়ছে। নদ-নদী ও হাওরের পানি শুকিয়ে যাওয়ায় পরও মাছ নেই। এতে হতাশ জেলেরা।
শুধু তাই নয়, বাজারে শুটকির দাম কমে যাওয়ায় উৎপাদন খরচও উঠছে না বলে আক্ষেপ প্রক্রিয়াজাতকারীদের। পেশা টিকিয়ে রাখতে চাইলেন সরকারের সহায়তা।
হাওরে মাছের উৎপাদন বাড়ানো এবং শুটকি উৎপাদনে জড়িতদের সহায়তায় পদক্ষেপ নেয়ার কথা জানালেন হবিগঞ্জ জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ ওয়াহিদুর রহমান মজুমদার।
চলতি অর্থবছরে হবিগঞ্জে শুটকি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ হাজার ৬শ ২০ মেট্রিক টন।
মন্তব্য করুন