
		ডেস্ক প্রতিবেদন : হিমেল হাওয়ায় ব্যাহত হচ্ছে দেশের উত্তরের জনপদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। শনিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে দিনাজপুরে ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শীতের তীব্রতা বাড়ায় বাড়ছে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্টসহ শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। দূরপাল্লার গাড়িগুলো দিনের বেলাতেও চলাচল করছে হেডলাইট জ্বালিয়ে।
ঠাণ্ডা বিরাজ করছে দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলে। দেশের ২ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আরো কয়েক জেলায় শৈত্যপ্রবাহ বিস্তার লাভ করতে পারে। সেই সাথে তাপমাত্রার পারদ আগামী ২-৩ দিন আরও কমতে পারে।
দিনাজপুরে বইছে শৈত্যপ্রবাহ। ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে বিপর্যস্ত জনজীবন। শীতে বেশি বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া সর্বনিম্ন আয়ের মানুষ। কেউ কেউ আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে। আলু, রসুন ও বোরো ধানের বীজতলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছে কৃষকরা।
মৃদ্যু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে লালমনিরহাটের উপর দিয়ে। শিশু ও বয়স্করা শীতজনিত সর্দি, কাশি, ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। এদের মধ্যে অধিকাংশই শিশু।
প্রচন্ড শীত, ঘন কুয়াশা এবং শৈত্যপ্রবাহের কারণে জবুথবু হয়ে পড়েছে জয়পুরহাটের সাধারণ মানুষ। প্রচন্ড শীত আর ঘন কুয়াশার কারণে মাঠেঘাটে যেতে পারছে না খেটে খাওয়া শ্রমজীবি মানুষ। দিনের অধিকাংশ সময় রাস্তায় যানবাহন চলছে লাইট জ্বালিয়ে।
নীলফামারীতে বাড়েছে শীতের প্রকোপ। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে খেটে খাওয়া ছিন্নমূল মানুষ।
মন্তব্য করুন