
		নিজস্ব সংবাদদাতা: ট্রেন চলাচল শুরু হলেও শিডিউল বিপর্যয়ে যাত্রীরা নাকাল। রেলওয়ের রানিং স্টাফরা মঙ্গলবার মধ্যরাতে উপদেষ্টার সাথে বৈঠকের পর কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে। এরপর সকাল থেকেই ট্রেন চালু করেছে তারা। তবে শুরুতেই শিডিউল বিলম্বে পড়েছে ট্রেন। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা।
রানিং স্টাফদের কর্মবিরতীর পর শিডিউল বিপর্যয়ের মধ্যে দিয়েই শুরু হয়েছে ট্রেন চলাচল। বুধবার ভোর থেকেই ট্রেনের চাকা ঘুরতে শুরু করে দেশের রেলস্টেশনগুলোতে।
তবে নতুন সংকট তৈরি হয়েছে ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়। দেশের স্টেশনগুলো থেকে প্রতিটা ট্রেনই বিলম্বে ছেড়ে যাচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। টিকিট রিফান্ড নিয়েও আছে জটিলতা।
কর্তৃপক্ষ বলছে, শিডিউল ঠিক হতে আরও কয়েকদিন সময় লাগবে। বাতিল করা হয়েছে জয়ন্তিকা ও বুড়িমারী এক্সপ্রেসের যাত্রা। মঙ্গলবার যাত্রার দিন থেকে ৭ দিন পযন্ত সংগ্রহ করা টিকিট রিফান্ডের সুযোগ রয়েছে।
ট্রেন চালু হওয়ায় বন্ধ হয়েছে রেল যাত্রীদের জন্য সাময়িক সময়ের জন্য চালু হওয়া বিআরটিসির বাস সার্ভিস।
এর আগে সোমবার রাত ১২টা থেকে মাইলেজসহ বিভিন্ন দাবিতে কর্মবিরতিতে যায় রেলের চালক, পরিচালক ও টিটিইরা। এতে সারাদেশে বন্ধ হয়ে যায় ট্রেন চলাচল। মঙ্গলবার মধ্যরাতে রেল উপদেষ্টার সাথে বৈঠকের পর কর্মসূচি প্রত্যাহার করে রেলের কর্মকর্তা-কর্মচারিরা।
মন্তব্য করুন