
		নিজস্ব প্রতিবেদক: ছয় মাসেও শহীদের স্বীকৃতি মেলেনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত রুমানের। মেলেনি সরকারি কোন সহায়তাও। চিকিৎসা খরচের একমাত্র যোগানদাতা রুমানকে হারিয়ে শোক আর বিলাপ থামছেনা তার মায়ের। রুমানের ব্যবহার করা পোশাক গুলোতেই এখন স্মৃতি হাতড়ে বেড়ান পরিবারের সদস্যরা। সন্তান হত্যার বিচার ও জুলাই শহীদদের স্বীকৃতির দাবি জানিয়েছেন রুমানের পরিবার।
১৯ জুলাই ছাত্র জনতার উত্তাল আন্দোলনের এক মর্মান্তিক দিন। এ দিনে ঢাকায় শহীদ হন ৪৪ জন। সকাল থেকেই ঢাকাসহ সারাদেশে রাজপথে ছাত্রজনতার আন্দোলন। এদিন বিকেলে শহীদ মিনার থেকে ৯ দফা কর্মসূচি ঘোষণা দেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম।
পুরান ঢাকার হাজারীবাগের বাড়ি থেকে বেরিয়ে কর্মস্থল ল্যাবএইড হাসপাতালে উদ্দেশ্যে বের হয়েছিলেন তরুণ রুমান। হাসপাতালের কাজ শেষে রাজপথে সামিল হয়েছিলেন ছাত্র-জনতার আন্দোলনে। এসময় একটি বুলেট থামিয়ে দেয় রুমানের জীবনের সব স্বপ্ন। দেখে যেতে পারেননি স্বৈরশাসকের বিদায়,আনন্দে সামিল হতে পারেননি বিজয়ের মিছিলে।
উপার্জনক্ষম ছেলেকে হারিয়ে শহীদ রুমানের মায়ের দিন কাটছে শোক আর বিলাপে। রুমানের ব্যবহার করা পোশাক গুলোতেই এখন স্মৃতি হাতড়ে বেড়ান পরিবারের সদস্যরা। ছয় মাসেও কেউ তাদের খোঁজ নিতে আসেনি বলে ক্ষোভ জানান তারা।সন্তান হত্যার বিচার ও শহীদদের স্বীকৃতি চেয়েছেন জুলাইয়ে শহীদ রুমানের মা।
মন্তব্য করুন