
		কাজী ফরিদ : জাতীয় সংসদ দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট হচ্ছে। প্রস্তাবিত উচ্চকক্ষ ১’শ আসনে গঠন হবে, আর সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে সদস্যরা নির্বাচিত হবে। সেই সাথে নিন্ম কক্ষের আসন বেড়ে হতেপারে৪’শ। এরমধ্যে ১’শ নারীদের জন্য। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সংস্কার কমিশনের দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্টের প্রস্তাবনার সাথে রাজনৈতিক দলগুলোর তেমন বিরোধীতা নেই। তবে, এসব উদ্যোগ কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে তা নির্ধারণ করতে ঐক্যমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে দ্রুতই বসছে।
জাতীয় সংসদকে কার্যকর করতে ও সদস্যদের কার্যক্রমে জবাবদিহিতা আনতে সংবিধান ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারে গঠিত কমিশন তাদের প্রতিবেদনে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ এবং নিুকক্ষের আসন সংখ্যা বাড়িয়ে চারশো করার প্রস্তাব দিয়েছে। এখনতা ৩শ’ ৫০।
নিম্নকক্ষে সদস্য নির্বাচিত হবে সরাসরি ভোটে আর উচ্চকক্ষে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে। নারীদের ক্ষমতায় ননিশ্চিত করতে নিুকক্ষের চারশো আসনের ১’শ টি তাদের জন্য বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।
দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ নিয়ে কোন বিরোধীতা নেই বলে জানান জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশন সহ-সভাপতি ও সংবিধানসংস্কার কমি নের প্রধান আলীরীয়াজ ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন প্রধান বদিউল আলম মজুমদার,
কিভাবে ও কতো সময়ে এসব বাস্তবায়ন হবে এমন প্রশ্নে জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশনেরসহ-সভাপতি কয়েকটি পথ দেখান। যা আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করবেন রাজনীতিবীদরা।
একটি কার্যকর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন জরুরী বলেও মনে করেন তারা।
মন্তব্য করুন