
		কুমিল্লা সংবাদদাতা: ঈদকে সামনে রেখে কুমিল্লার বাটিক গ্রামে বেড়েছে কারিগরদের ব্যস্ততা। বাটিক শিল্পীদের রঙ তুলিতে রঙিন হয়ে উঠছে শাড়ি, থ্রি-পিচসহ বাহারি পাঞ্জাবি। ক্রেতাদের পছন্দের কথা মাথায় রেখে এবারে ডিজাইনেও বৈচিত্র্যতা এনেছেন কারিগররা। এছাড়া স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি হচ্ছে বিদেশেও।
বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে গৌরব আর ঐতিহ্য ধরে রেখেছে কুমিল্লার খাদি ও বাটিক শিল্প। ঈদকে সামনে রেখে এবারো জেলার বাটিক গ্রাম হিসেবে পরিচিত কমলপুরের কারখানাগুলোতে ব্যস্ততা বেড়েছে কারিগরদের। শিল্পীদের রঙের তুলিতে রঙিন হয়ে উঠছে শাড়ি, থ্রি পিচ, ওড়না, বিছানা ও পর্দার কাপড়সহ বাহারি পাঞ্জাবি। এখানে কাপড়ে মোম আর রঙ দিয়ে ব্লক তৈরির করছেন কারিগররা। তারা জানান, ক্রেতাদের সময় মতো কাপড় পৌঁছে দিতে বাড়তি জনবল দিয়ে কাজ করছেন তারা।
বাটিক শিল্প ঘিরে জেলায় গড়ে ওঠেছে বেশ কিছু দোকান। এছাড়া দেশের গণ্ডি পেরিয়ে এসব কাপড় রপ্তানি হচ্ছে আমেরিকা, ইউরোপসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে।
ক্রেতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে ডিজাইনে বৈচিত্র্যতা আনায় এবার বেচা বিক্রি ভালো হবে আশা প্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ী চন্দন দেব রায়
খাদি ও বাটিক কাপড় যেমন আরাদদায়ক তেমনি দামে সস্তা হওয়ায় ক্রেতাদের পছন্দের তালিকায় রয়েছে এই শিল্প।
মন্তব্য করুন