
		নিজস্ব প্রতিবেদক: ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হওয়ায় আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে। নোবেল বিজয়ী সর্বজন পরিচিত ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেয়া কার্যকর পদক্ষেপ দেশকে কূটনৈতিক সফলতা এনে দিচ্ছে বলে মত বিশ্লেষকদের। তাঁরা বলছেন, রোহিঙ্গা ইস্যুসহ বিভিন্ন বিষয়ে বৃহৎশক্তির বাংলাদেশের প্রতি সমর্থন ও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়া প্রধান উপদেষ্টার জন্যই সম্ভব হয়েছে। প্রতিবেশী দেশের সাথে ন্যায্য সম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে সমর্থন করার পরামর্শ তাদের।
নতজানু দুর্বল সরকারের জন্য বাংলাদেশ অন্যান্য দেশের সাথে মর্যাদাপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে পারে না- এই অভিযোগ বহুদিনের। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর সব পক্ষের দাবি ছিলো, অন্যান্য দেশের সাথে বাংলাদেশের সমতা ও ন্যায্যতা ভিত্তিতে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করা।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের সাম্প্রতিক চীন ও থাইল্যান্ড সফর শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতির ইংগিত দিচ্ছে।
শীতল সম্পর্কের মধ্যেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সাথে ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক ক’টনৈতিক সফলতা হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা।
সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবির, জাতিসংঘের প্রাক্তন রিজিওনাল অ্যাডমিনিষ্ট্রেটর, কসোভো এবং জাপানের সাবেক রাষ্ট্রদূত এস. এম. রাশেদ আহমেদ চৌধুরী, বলছেন, রোহিংঙ্গা সংকট নিরসনে আশার দুয়ার খুলেছেন প্রধান উপদেষ্টা।
প্রধান উপদেষ্টার কূটনৈতিক ভিশন বাস্তবায়নে একটি শক্তিশালী ও কার্যকর কাঠামো তৈরির তাগিদ দেন তারা।
মন্তব্য করুন