
		গাইবান্ধা সংবাদদাতা: নানা সুযোগ সুবিধা আর অধিক লাভের আশায় গাইবান্ধার বিভিন্ন এলাকায় প্রতি বছর বাড়ছে তামাক চাষ। এর ফলে, বাতাসে তামাকের নিকোটিন মিশে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়ছে চাষিসহ ওই এলাকার সাধারণ মানুষ। তামাক চাষ বন্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে কৃষি বিভাগ।
আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ায় প্রচলিত বিভিন্ন ফসলের পাশাপাশি গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ, পলাশবাড়ী ও সাদুল্লাপুরে কৃষকরা তামাক চাষে ঝুঁকে পড়ছেন। জমি থেকে তামাক পাতা তুলে খোলা উম্মুক্ত স্থানে শুকানোর ফলে বাতাসে মিশছে এতে থাকা ক্ষতিকর নিকোটিন। ফলে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়ছে চাষিসহ সাধারণ মানুষ। আপস...
তামাক চাষ ও প্রক্রিয়াজাতকরণে স্বাস্থ্য ঝুঁকি এবং পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হলেও, এর আবাদে নিরাপদ সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণে সচেতন নন চাষিরা।
মাঠ পর্যায়ের কৃষকদের মাঝে প্রচারনা চালানোসহ নানা উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে জানান গাইবান্ধা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক মো. খোরশেদ আলম ।
কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ি চলতি বছর জেলায় ২৬ হেক্টর জমিতে তামাক চাষ হলেও, বাস্তবে তা কয়েকগুন। এর ক্ষতিকর দিক গুলো তুলে ধরে কৃষকদের সচেতন করার মাধ্যমে তামাক চাষ নিরুৎসাহিত করতে পারলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি কমবে বলে মনে করে স্থানীয়রা।
মন্তব্য করুন