
		ঝালকাঠি সংবাদদাতা: ঝালকাঠিতে রুপালি ১ জাতের তুলা চাষে ঝুঁকছেন কৃষকরা। আর বাগান থেকেই তা চলে যাচ্ছে চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন কটোন মিলে। দামও মিলছে ভালোই। কৃষি বিভাগ বলছে, উৎপাদন বাড়াতে চাষীদের বিভিন্নভাবে সহায়তা দিচ্ছে তারা।
গাছে গাছে ঝুলছে সাদা মেঘের মতো তুলা। উত্তোলনে ব্যস্ত ঝালকাঠির কৃষকরা। ২০১১ সাল থেকে সদর উপজেলার গাবখান গ্রামে পরীক্ষামূলকভাবে শুরু হয় রুপালি জাতের এক জাতের তুলার চাষ। যা এখন ছড়িয়ে পড়তে শুরু করছে।
কৃষকরা জানান, আষাঢ়-শ্রাবণে অপেক্ষাকৃত উঁচু জমিতে বীজ বপনের পর চৈত্র-বৈশাখে সংগ্রহ করা হয় তুলা। বিঘা প্রতি উৎপাদন হয় দশ মণ। যা চুয়াডাঙ্গার কটোন মিলে বিক্রি হয় সাড়ে চার হাজার টাকায়। বিক্রি ভালো হওয়ায় নতুন করে স্বপ্ন বুনছেন চাষীরা।
শুধু ফসল উৎপাদন নয়, তুলা উৎপাদন ঘিরে কর্মসংস্থান হয় অনেকের। আর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক মো. রিফত সিকদার লাভজনক তুলা চাষে কৃষকদের বিভিন্নভাবে সহায়তা করছেন তারা। চলতি মৌসুমে জেলার ২৫০ শতাংশ জমিতে তুলার চাষ হয়েছে।
মন্তব্য করুন