
নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের দোহা সফর, বাংলাদেশে, কাতারের ব্যবসা ও বিনিয়োগ বাড়ানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে, বলছেন আন্তজাতকি সর্ম্পক বিশ্লেষকরা। এজন্য দ্রত সহযোগিতার খাত চিহ্নিত করে দেশে বিনিয়োগের জন্য সহায়ক পরিবেশ নিশ্চিতের তাগিদ তাদের। এছাড়াও মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশের সংগে কূটনৈতিক সর্ম্পক এগিয়ে নিতে ঢাকার সর্মথনে দোহা সক্রিয় ভূমিকা রাখবে বলেও মনে করছেন তারা। র্আথনা সম্মলেনে যোগ দিতে গেল সপ্তাহে চারদিনের সফরে কাতার যান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।সফরকালে দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুল রহমান বিন জসিম আল থানি,উপ- প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী শেখ সৌদ বিন আব্দুল রহমান, জ্বালানি বিষয়ক মন্ত্রী সাদ বিন শেরিদা আল কাবির সংগে বৈঠক করনে প্রধান উপদষ্টো। কাতারের আমিরের মা শেখ মোজা বিনতে নাসের এবং আমিরের বোনের সঙ্গে বৈঠক করেন ডক্টর ইউনূস।কাতারের নেতাদের সংগে আলোচনায় প্রধান উপদেষ্টা কাতারের র্অথনৈতিক ও কূটনৈতিক সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন। প্রধান উপদষ্টোর প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে দোহা সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো চিহ্নিত করতে একটি কারগিরি দল গঠনের পরার্মশ দিয়েছেন। পর্যটন ও বিনিয়োগে সহযোগিতার পাশাপাশি জ্বালানি খাতে সহায়তার অংশ হিেেসবে এলএনজি সরবরাহরে সমঝোতা স্বারক নবায়ন, আগামী দুই মাসরে মধ্যে ৭২৫জন সেনাসদস্য নিতে সম্মত হয়েছে দেশটি। একইসাথে বাংলাদেশের সংস্কার প্রক্রিয়ার সবক্ষেত্রেই সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে ভবিষ্যতে দ্বিপক্ষীয় সর্ম্পক আরো এগিয়ে নেওয়ার কথা বলছে কাতার। এই সফরের র্অজন নিয়ে জানতে চাইলে আন্তর্জাতিক সর্ম্পক বিশ্লেষকরা বলেন, দু’দেশের সর্ম্পকে গতি সঞ্চার হয়েছে। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অগ্রগতি আন্তর্জাতিক পরসিরে দুই দেশের অভিন্ন অবস্থানে নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে বলেও মত তাদের।
মন্তব্য করুন