
		পবিত্র ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে পঞ্চগড়সহ বিভিন্ন জায়গায় জমে উঠছে পশুর হাট। যত দিন যাচ্ছে ততই ব্যস্ততা বাড়ছে খামারি ও ব্যবসায়ীদের। এদিকে, বিক্রেতারা বলছেন এবার গরুর চাহিদা ও দাম দুটোই কম। হাটের ইজারাদাররা বলছেন এখনো ঈদের বেশ কিছুদিন বাকি থাকায় ক্রেতার সংখ্যা কম। তবে আগামী সপ্তাহের শুরু থেকে হাটগুলো জমে উঠবে বলে আশা তাদের।
পবিত্র ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে নিজেদের খামারে গরু নিয়ে হাটে আসতে শুরু করেছেন পঞ্চগড়ের খামারীরা। জেলার বাইরে থেকে বেপারী আসছেন গরু কিনতে। ঈদের আর কিছুদিন বাকি থাকায় এখনো সেভাবে জমে ওঠেনি জেলার গরুর হাটগুলো। তবে ইতিমধ্যে নিজেদের পছন্দসই গরু কিনতে জেলার বিভিন্ন হাটে যাচ্ছেন ক্রেতারা। মাঝারি গরুর দিকে বেশি পছন্দ তাদের।
এদিকে বিক্রেতারা বলছেন, হাটে এবার পর্যাপ্ত গরু রয়েছে। তবে, এখনো দাম কিছুটা কম। দাম ভালো পেতে ভারতীয় গরু আসা বন্ধের তাগিদ দিয়েছেন। ইজারাদাররা বলছেন সামনের দিনগুলোতে হাটগুলো আরও জমে উঠবে। হাটের নিরাপত্তা নিশ্চিতেও তারা সচেষ্ট বলে জানান।
জেলার কোরবানীর পশুর হাটগুলোতে পশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য অস্থায়ী মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে বলে জানান জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. বাবুল হোসেন। নাটোরে এবছর কোরবানীর জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ৫ লাখ গবাদি পশু। অন্য বছরের তুলনায় এবার খাবার খরচ বেশি হওয়ায় ন্যায্য দাম নিয়ে শঙ্কায় খামারীরা।
জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. মোস্তফা জামান জানালেন, সব পশুই প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে পরিচর্যা করা হয়েছে।এদিকে, জমে উঠেছে চাঁদপুরের ঐতিহ্যবাহী সফরমালী পশুর হাট। বিভিন্ন জেলা থেকে বেপারীরা পশু নিয়ে উপস্থিত হয়েছেন হাটে। হাটের ক্রেতা-বিক্রেতার নিরাপত্তায় কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
চাঁদপুরে এবছর পশুর চাহিদা প্রায় সাড়ে ৭৬ হাজার। এর মধ্যে জেলার কৃষক ও খামারগুলোতে প্রস্তুত রয়েছে ৬২ হাজার পশু।
মন্তব্য করুন