
		সাত বছরেও আলোর মুখ দেখেনি ফরিদপুর পদ্মা শাখা নদীর উপর নির্মিত একটি সেতু। নির্মাণে ধীর গতির কারণে এ অঞ্চলের বাসিন্দাদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। দ্রুত সেতুটির কাজ শেষ করে চলাচলের উপযোগী করে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় সরকারের প্রকৌশল বিভাগের অধীনে প্রায় ৭৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন এ সেতুর কাজ শুরু হয় ২০১৮ সালের শেষের দিকে। এরপর তৎকালীন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান রাফিয়া কনস্ট্রাকশনের স্বত্ত্বাধিকারী রুবেল-বরকত নানান দুর্নীতির অভিযোগে মামলার আসামি হলে তারা ২০২০ সালে পালিয়ে যায়।
এরপর ২০২২ সালে পুনরায় সেতুটির নির্মানের উদ্যোগ নেয় এলজিইডি। পরবর্তীতে ২০২২ সালে নতুন করে সেতু নির্মাণের কার্যাদেশ পায় ফরিদপুর জান্নাত কনস্ট্রাকশন লিমিটেড ও দি নির্মিত নামের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান।
ফরিদপুর শহরের সঙ্গে পদ্মা নদীর দুর্গম চলাঞ্চলের মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নীত করার জন্যই সেতুটির নির্মাণ হয়। তবে এখনও ৪০ থেকে ৪৫ শতাংশ কাজ বাকি। এতে ভোগান্তি লাঘব হচ্ছে না স্থানীয়দের।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের এই কর্মকর্তা জানালেন, সেতু নির্মাণ কাজ শেষ করতে এখনও কমপক্ষে দুই বছর সময় লাগবে। স্থানীয় সরকার বিভাগের এই প্রকৌশলী জানালেন, সেতুর কাজ ৬৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে।
মন্তব্য করুন