
		কোরবানির ঈদের আর বেশিদিন বাকি নেই। দেশজুড়ে হাটগুলোতে এখন চলছে পশু কেনাবেঁচা। তবে অনেকে ভীড় এড়াতে হাটে না গিয়ে খামার থেকেই কিনছেন পছন্দের কোরবানির পশু। তবে, সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে চোরাই গরু আসা এবং দাম নিয়ে শঙ্কিত খামারিরা।
দরজায় কড়া নাড়ছে কোরবানির ঈদ। এই ঈদকে সামনে রেখে রংপুর বিভাগের খামারগুলোতে ১৯ লাখ ৮০ হাজার পশু প্রস্তুত করা হয়েছে। জেলায় চাহিদা রয়েছে ১৪ লক্ষ ১২ হাজার ১শ ৪৬টি পশুর। স্থানীয় চাহিদা পূরন করে, এসব পশু দেশের বিভিন্ন বাজারে বিক্রির আশা করছেন খামারীরা। তবে, বাজার ঠিক রাখতে ভারতীয় গরুর প্রবেশ বন্ধ করার দাবি খামারিদের।
ভারতীয় গরুর অনুপ্রবেশ ঠেকাতে প্রশাসন প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রানী সম্পদ কর্মকর্তা এম এ সাইদ আকন্দ।
এদিকে, কোরবানীর ঈদ সামনে রেখে ঝালকাঠিতে ৬’শ খামারে প্রস্তুত করা হয়েছে ৩০ হাজার গবাদি পশু। যার বিপরীতে জেলায় চাহিদা রয়েছে ২৯ হাজার পশুর। মানসপন্ন পশু উৎপাদনে খামারগুলো নিয়মিত পরিদর্শন করা হয়েছে। স্থানীয় হাটে কেউ যাতে অসুস্থ্য পশু বিক্রি করতে পারে সেই বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করা হবে বলে জানালেন, জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান।
অন্যদিকে, নারায়ণগঞ্জের খামার গুলো থেকে কোন প্রকার ঝক্কি ঝামেলা ছাড়াই পশু ক্রয় করছেন ক্রেতারা। সাধ্যের মধ্যে পছন্দের পশুর খোঁজে ক্রেতা দর্শনার্থীরা ভীড় করছেন খামার গুলোতে। এবছর জেলায় চাহিদা রয়েছে ৯৯ হাজার ২ দু’ ৫২ টি গরু। আর ৪ হাজার খামারে ৬০ হাজার ৮ শ’ ১৩ টি গরু কোরবানীর জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রাকৃতিক উপায়ে এসব পশু মোটাতাজা করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
মন্তব্য করুন