
		গ্রীষ্মের অন্যতম আরামদায়ক ফল তালের শাঁস। গরমে খুবই জনপ্রিয় খাবার এটি। কিশোরগঞ্জ শহর জুড়ে এখন এই ফলের সম্ভার। তীব্র গরমে পথচারীদের তৃষ্ণা মেটাচ্ছে এই ফল। বিক্রি ভালো হওয়ায় খুশি বিক্রেতারা।
জৈষ্ঠ্যের খরতাপে যখন পুড়ছে প্রকৃতি। তখন তীব্র গরম থেকে কিছুটা স্বস্তি জোগায় এই তালের শ্বাস। কিশোরগঞ্জ শহরের অলিগলিতে এভাবেই পসড়া সাজিয়ে বসেছে মৌসুমি দোকানীরা। তৃষ্ণা মেটাতে পথচারীরাও ভিড় করছেন দোকানগুলোতে।
প্রতিটি তালের শাঁস বিক্রি হচ্ছে ৮ থেকে ১০ টাকায়। ডাবের পানির দাম বেশী হওয়ায় তালের শাস খেয়ে তৃষ্ণা মেটানোর কথা জানান ক্রেতারা।
তালের শাঁস খেতে অনেকটা নারকেলের মতই। তীব্র গরমে এর বেচাকেনা ভালো হওয়ায় খুশি ব্যবসায়ীরা।
কেবল খেতেই সুস্বাদু নয়, এর রয়েছে অবিশ্বাস্য পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা।
তাল গাছ বজ্রপাত রোধে সহায়তা করে। তাই তাল গাছ রোপনের পরামর্শ কৃষি বিভাগের।
তালের শাঁস প্রাকৃতিকভাবে দেহকে রাখে ক্লান্তিহীন। এর জলীয় অংশ গরমে পানিশূন্যতা দূর করে বলে জানান পুষ্টিবিদরা।
মন্তব্য করুন