
		অনেকে বলে ত্বকের জন্য তেল উপকারী, আবার অনেকের ধারনা লোশনই ভালো। আসলে ত্বকের যত্নে তেল আর লোশন দুটোই উপকারী। তবে কোনটি ভালো হবে তা নির্ভর করে ত্বকের ধরন, আবহাওয়া, আর ব্যক্তিগত প্রয়োজনের উপর।
আসুন পার্থক্য ও সুবিধাগুলো জেনে নেই
তেলের উপকারিতা:
যাদের জন্য ভালো:
কিছু সতর্কতা মেনে চলা জরুরী:
লোশনের উপকারিতা:
যাদের জন্য ভালো:
কিছু ক্ষেত্রে সতর্কতা:
খুব শুষ্ক ত্বকে শুধুমাত্র লোশন আর্দ্রতা ধরে রাখতে পারে না, সঙ্গে তেল বা ক্রিম দরকার হতে পারে।
ত্বক ভালো রাখার জন্য পুষ্টিকর খাবারও চাই। সামুদ্রিক মাছ, বাদাম, ডিম, পাকা কলা ইত্যাদি খাবার উপকারী। শরীর সুস্থ রাখার পাশাপাশি ত্বকের শুষ্কতা দূর করতেও গাজর বেশ উপকারী। এ ছাড়া প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি তো পান করতেই হবে। পাকা কলা শরীরে শক্তি জোগানোর পাশাপাশি ত্বককে সতেজ করে।
তৈলাক্ত ত্বকে যারা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন না, তাদের জন্য কাঠবাদাম বেশ উপকারী। ওমেগা হলো একধরনের স্বাস্থ্যকর চর্বি, যা হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমায়, ত্বকের জন্যও উপকারী। ওমেগাসমৃদ্ধ কিছু খাবারের মধ্যে রয়েছে সামুদ্রিক মাছ, বাদাম, ডিম ইত্যাদি।
আসলে সঠিক খাদ্যাভাস, নিজের ত্বকের ধরন এবং পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনা করে এই সিদ্ধান্ত আপনাকেই নিতে হবে যে কোনটি আপনার জন্য ভালো।
মন্তব্য করুন